কীভাবে নিজের পক্ষে দাঁড়াবেন: যা চান এবং প্রাপ্য তা পান

কেউ কখনও ধোঁকাবাজি বা কারসাজি করতে চায় না। তবে এমন সময় আছে যখন আপনার সেই খারাপ আচরণ বন্ধ করা এবং কীভাবে নিজের পক্ষে দাঁড়াতে হবে তা শিখতে হবে।

সবসময় পরিস্থিতিতে গান্ধী অবস্থান গ্রহণ করা আপনাকে একটি সাধারণ জীবনযাপন করতে সহায়তা করবে না এবং এই লোকদের আচরণ পরিবর্তন করতে সহায়তা করবে না। একমাত্র উপায় হ'ল আপনার পা মাটিতে রোপণ এবং নিজের জন্য দাঁড়ানো শুরু।

তবে এটি করা চেয়ে সহজ। নিজের ব্যয় করে অন্যকে বাধা দিতে দিলে আপনি নিজের পক্ষে দাঁড়ানো বেশ চ্যালেঞ্জ হতে পারে। তবে একবার আপনি যখন কারও বিরুদ্ধে প্রথম দৃ stand়তা অর্জন করতে শিখলেন, আপনি বুঝতে পারবেন যে দৃ as়বাদী হচ্ছেন মুক্তিদান এবং জীবন পরিবর্তনকারী।

আপনার নিজের পক্ষে দাঁড়াতে শেখা উচিত কেন?

যে কারো কাছে চাপ পড়তে অভ্যস্ত তার প্রথম প্রশ্নটি হ'ল, "বিরক্ত কেন?" কেন, সত্যই, যদি আপনি অন্যকে আপনার উপর দিয়ে যেতে দিয়ে এতক্ষণ বেঁচে থাকতে সক্ষম হন? এখানে কিছু কারণ রয়েছে:

# 1 জনগণ আপনাকে শ্রদ্ধা করবে । আপনি যদি এমন একজন হন যিনি কোনও কিছুর প্রতি দৃ stand় অবস্থান নিয়ে পরিচিত হন, লোকেরা আপনাকে সম্মানের জন্য কেউ হিসাবে স্বীকৃতি দেবে। তারা শিখবে যে আপনি এমন কেউ নন যা নিছক ভয় দেখানো বা পিয়ার চাপের দ্বারা সহজেই দমন করা যায় এবং তাই তারা সম্ভবত আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনা করবে।

# 2 নিজের পক্ষে দাঁড়ানো চরিত্রের বিকাশ ঘটায় । একবার আপনি প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে দাঁড়ালে, এটি আপনাকে নিজের এবং আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে একটি আলাদা দৃষ্টিভঙ্গি দেয়। এটি নেতৃত্বের গুণাবলী, জনসাধারণের বক্তৃতা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতাও উন্নত করে।

# 3 আপনি যা চান এবং প্রাপ্য তা পাবেন । থামানোর জন্য বুলি জিজ্ঞাসা করা, জোরপূর্বক বসের সাথে দ্বিমত পোষণ করা, এবং আপনি যা চান তা দৃ.়ভাবে জানানো হচ্ছে যে দাঁড়িপাল্লাগুলি প্রথম দিকে হওয়া উচিত ছিল your

নিজের জন্য কীভাবে দাঁড়াবেন

সুতরাং সেগুলি আপনার মনের কথা বলার দুর্দান্ত কারণ, তবে ঠিক কীভাবে আপনি নিজের পক্ষে দাঁড়াবেন? কিছু লোকের পক্ষে এটি অন্যের চেয়ে সহজ। তবে এই টিপসের সাহায্যে আপনি অল্প সময়েই দৃser় হয়ে উঠবেন।

# 1 না বলতে শিখুন । বেশিরভাগ লোকেরা না বলতে অসুবিধা বোধ করে কারণ তারা লোকেরা সন্তুষ্ট এবং অন্যের অসম্মতি পাওয়ার ঝুঁকি নিতে চায় না। ঠিক আছে, আপনি সবাইকে খুশি করতে পারবেন না, এবং আপনার ব্যয় করতে হবে না।

না বলতে শেখা আপনাকে কেবল নিজের পক্ষে দাঁড়াতে শেখায় না, তবে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে উচ্চতর নৈতিক অবস্থান গ্রহণ করতেও শেখায়। না বলা দু'টি পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ: (1) আপনি যদি কিছু পছন্দ করেন না বা অনুমোদন করেন না, বা (2) যদি এটি ভুল হয় এবং আপনি এটি করতে বাধ্য হন।

# 2 আত্মবিশ্বাস বাড়ান । আত্মবিশ্বাসের অভাবজনিত লোকেরা সহজেই তাদের জোর করে জবরদস্তির শিকার করে তোলে People যদি তারা দেখতে পান যে আপনি নিজের পদক্ষেপ এবং সিদ্ধান্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে মালিক হন তবে তারা আপনাকে শ্রদ্ধা করতে শিখবে।

যাদের ব্যক্তিগত আস্থা আছে তাদের এমনকি "না" বলার বা কারও সাথে অবস্থান করার পক্ষে একমত হতে হবে না, কেবল তাদের আত্মবিশ্বাসই তাদের পক্ষে যথেষ্ট প্রতিরোধক হবে।

# 3 বিতর্ক করার সময় প্রথমে বুদ্ধির কাছে আবেদন করুন, তারপরে পরবর্তী আবেগের কাছে । লোকেরা আপনাকে মাঝে মাঝে কোনও বিষয়ে কথা বলার চেষ্টা করবে। কখনও কখনও, আপনি ফিরে তর্ক করার চেষ্টা করবেন তবে তারা আলোচনাটিকে শেষ করার জন্য আপনাকে অপ্রাসঙ্গিক যুক্তি দিয়ে দমন করবে। যাইহোক, যুক্তিটি আপনার পক্ষে পরিণত করার একটি উপায় রয়েছে।

* বুদ্ধির প্রতি আবেদন - আপনি এখানে যুক্তি ব্যবহার করে আপনার বক্তব্যকে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করবেন। লক্ষ্যটি তাদের পক্ষে আপনার দৃষ্টিভঙ্গিটিকে ইতিবাচক এবং গ্রহণযোগ্য কিছু হিসাবে বোঝা। তথ্য রাখুন এবং তাদের বোঝার সাথে মেলে উপযুক্ত ভাষা ব্যবহার করুন।

* আবেগের প্রতি আবেদন - আপনার দৃষ্টিভঙ্গির তথ্যগুলি একবার বর্ণনা করার পরে, তাদের মনের ভাব নিয়ে কাজ করার এবং এগুলি আপনার পক্ষে যুক্ত করার সময় এসেছে time কৌশলটি হ'ল বক্তৃতা ব্যবহার করা যা তাদের সহানুভূতির সাথে আবেদন করে যাতে তাদের আপনার ধারণাটিকে নিজের মত করে গ্রহণ করে।

# 4 আপনার শারীরিক চেহারা সম্পর্কে সচেতন হন। লোকেরা আপনার উপর দিয়ে হাঁটার চেষ্টা করবে কিনা তার জন্য ফেস মানটি সর্বদা লিটমাস পরীক্ষা হবে। অতএব, আপনি মর্যাদার সম্মান এবং সম্মান নির্দেশ করে এমনভাবে সাজাতে বুদ্ধিমানের কাজ। আপনার ভঙ্গিমাটিকে এমনভাবে তৈরি করুন যাতে এটি আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তোলে এবং বিশ্রীকরণ বা সিদ্ধান্তহীনতার পরামর্শ দেয় এমন পদ্ধতিগুলি এড়ান।

# 5 আপনি যে ভাষাটি ব্যবহার করেন তা পুনর্বিবেচনা করুন । কোনও ধারণার প্রস্তাব দেওয়ার সময় বা কারও সাথে দ্বিমত পোষণ করার সময় আপনার এমন ভাষা ব্যবহার করা উচিত যা আত্মবিশ্বাস এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরামর্শ দেয়। কথার পরিবর্তে. "আমি মনে করি যে তারা সম্ভবত একমত হবে না, " আপনার উচিত কারণগুলির সাথে সংযুক্ত "আমি একমত নই" বাক্যটি বলা উচিত। 'আমি' বেশিবার ব্যবহার করুন এবং আপনার বক্তব্যটির মালিক হন।

# 6 অপরিবর্তিত থাকলে ক্ষমা চাইবেন না। কেবল কোনও ধারণা বলার জন্য বা কিছু বলার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা আপনার মাথার উপরে একটি বড় "পুশওভার" চিহ্ন। সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের বিরোধী হয়েও - এবং বিশেষত আপনার মতামতটি যদি সঠিক হয় তবে কারও মতামত থাকার জন্য কখনও ক্ষমা চাওয়া উচিত নয়। উল্লিখিত হিসাবে, আপনার ধারণাগুলির মালিকানা মানুষের সামনে দাঁড়ানোর মূল দিক of

# 7 ধারণাটি আক্রমণ করুন, ব্যক্তি নয় । যুক্তিগুলি ঘটলে, আলোচনার পক্ষে নাম-কলিংয়ে রূপান্তর করা সহজ হয় যদি জড়িত লোকেরা সংবেদনশীল হয়।

তবে, আপনি যদি কোনও ধারণার সাথে একমত না হন তবে আপনাকে অবশ্যই নিজের মর্যাদা বজায় রাখতে হবে এবং সেই ব্যক্তির সাথে নয় - এই ধারণার বিরুদ্ধে তর্ক করে একটি উচ্চতর বৌদ্ধিক অবস্থানকে সমর্থন করতে হবে। * অ্যাড হোমিনেম * নামে পরিচিত ব্যক্তির উপর আক্রমণটি তর্ক করার পক্ষে একটি দুর্বল রূপ এবং কিছুতেই সমাধান করে না।

# 8 কথা বলতে শিখুন। নিজের পক্ষে দাঁড়াতে শেখার এটি একটি বিশাল অংশ। যদি কোনও বিষয় আপনাকে অস্বস্তি, হতাশাগ্রস্ত বা ক্ষুব্ধ করে তোলে, তবে সেই ব্যক্তি কর্তৃপক্ষের কেউ বা আপনার ঘনিষ্ঠ হলেও, আপনার সরাসরি জড়িত ব্যক্তির সাথে এটি সম্বোধন করা উচিত।

আপনি যদি তাদের আচরণের ডাক দেন তবে আপনাকে অস্বীকার করা বা তাদের অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার ভয় পাওয়া উচিত নয়।

# 9 সর্বদা উচ্চতর নৈতিক অবস্থান গ্রহণ করুন। এমনকি যদি ব্যক্তিটি হয়রানি, গসিপ, বা মৌখিক এবং শারীরিক হুমকিতে রূপান্তরিত হয় তবে আপনার এই সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে সর্বদা আপনার সুরক্ষা এবং মর্যাদা বজায় রাখা উচিত।

যদি তাদের প্রতিক্রিয়া আপনার জীবন বা সুস্বাস্থ্যের জন্য স্পষ্ট এবং বর্তমান বিপদ হয়ে উঠছে, তবে বিষয়টি উচ্চতর কর্তৃত্বের ব্যক্তির কাছে বাড়িয়ে দিন যিনি আপনাকে সেগুলি মোকাবেলায় সহায়তা করতে পারেন। কখনও তাদের স্তরের দিকে ঝুঁকবেন না এবং তারা যে কৌশলগুলি ব্যবহার করছেন তা ব্যবহার করবেন না।

কীভাবে নিজের পক্ষে দাঁড়াতে হবে তা শিখতে আপনার পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ। এবং এটি পরিপক্ক হওয়ার জন্য অবশ্যই একটি প্রয়োজনীয় জীবন পাঠ করা উচিত। আপনি যা চান এবং যা বিশ্বাস করেন তার পক্ষে দাঁড়াতে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর আরও উন্নততর রাস্তাটি নেওয়া আরও পরিপূর্ণ।